আমি যুথন।বাংলাদেশের দক্ষিন পশ্চিমে মেঘনা নদীর কোল ঘেষা একটা জেলায় আমার বাড়ি।আমার আব্বা বিদেশে ব্যাবসা করে প্রতি ১১ মাস পর দেশে আসে একমাস থাকে। এ গল্পের কাহিনি কোন কল্পকাহিনী বা প্যান্টাসী নয়। একবারে বাস্তব কথা। যাইহোক ঘটনা করোনার লকডাউনের সময়।
তখন আমি ক্লাস ১০ এ পড়ি।কিন্তু লকডাউনের কারনে সব বন্ধ। বাড়িতে আশে পাশের প্রতিবেশি সময়বয়সীদের সাথে দুষ্টামীতে সময় কাটে।একদিন রাতে সবাই মিলে বাড়ির এক কাকার গাছের ডাব খেয়েছি চুরি করে।কিন্তু পরদিন ধরা পড়ে যাই। তাই ব্যাপক সমস্যা হয় কারন কাকা ছিলো আমাদের তৎকালীন চেয়ারম্যানের খুব কাছের মানুষ।মানে ব্যাপক ক্ষমতা দেখাতো। তো আমাকে থানায় নেবে এই সেই অনেক ধমক।আমি নিরুপায় হলাম কি করবো।মা জানলে তিনিও বকাবকি করবেন।কিন্তু বিধিবাম মা জেনেই গেছে। মা কাকাকে বুঝালো দেখেন আমার ছেলেত এমন না হয়ত বন্ধুদের সাথে মিশে এটা করছে।
কাকা মাকে বললো ভাবি আপনার ছেলেই লিড দিয়ে পোলাপান নিয়ে আমার গাছের ডাব খাইছে, ওরা মানুষ ছিনে না।আমি দেখিয়ে ছাড়বো।মা ভয় পায়।মায়ের হালকা বর্ননা দি।ওনি লাম্বায় ৫ফিট ৪” এবং উজ্জল শ্যাম বর্নের।তবে মায়ের চরিত্র তখনো যথেষ্ট ভালো এবং শালীনতা বজায় রাখতো। বয়স বেশি না মাত্র তখন ৩৪।
গল্পে আসি
কাকার হুমকিতে মা ভয় পায়। মা বলে ভাই এগুলা করিয়েন না আমি দরকার হয় জরিমানা দিয়ে দেবো।কাকা বলে আচ্ছা। মানে জরিমানার কথা শুনে সে ঠান্ডা হয়ে যায়।পরদিন মা ওনার ঘরে গিয়ে জরিমানা দিয়ে আসে। কিন্তু আসার পর মা যেন একটু অন্য মনস্ক চুপচাপ। ২/৩ দিন পর আবারও ঐ কাকা আমাদের বাড়ি ঘরে আসে। মা তখন রান্না করতেছে। এসেই মায়ের খোঁজ খবর নিলো।মা চুপচাপ ২/১ টা জবাব দিতেছে।আমারে কাকা বললো এটকু আমার ঘরে যাতো যুথন আমার মানিব্যাগটা টেবিলের উপর দেখবি নিয়ে আয়।আমি ওনার ঘরে গিয়ে আবার পিরে আসতে ৫/৬ মিনিট সময় লাগলো সব মিলিয়ে।আমি এসে মানিব্যাগ দিলাম।ওনি ২০০০ টাকা বের করে মায়ের হাতে দিয়ে বললো নেন জরিমানা লাগবে না।শুধু একটু ভেবে দেখিয়েন। কথাদিলাম আপনার এখানে কোন সমস্যা হবে না। মা টাকাটা হাতে নিয়ে বললো ওকে।কিন্তু মায়ের মুখে মুচকি হাসি।ওনি টাকা দিয়ে ছলে গেলে। মাকে বলি কি বলছে আপনারে ভাবতে।
কিন্তু মা মনে হয় আমার সে কথা শুনেই নাই এমন ভাব।আমিও আর এত গুরুত্ব দি নাই। রাতে মাকে খাবার দিতে ডাকাব গিয়ে দেখি মায়ের রুমের দরজা লাগানো।মা মোবাইলে কথা বলতেছে শুনতেছি।বলতেছে আমার লজ্জা এবং ভয় দুটোই লাগে।একটু ভাবতে সময় দেন ভাই।আবার বলতেছে কি বলেন আপনার ভাইয়ের সাথেও কখনো এটা করিনি।
তারপর মা শুনলাম হাসতেছে। আমিও মায়ের দরজায় নক করলাম। মা আসছি বলে ৫ মিনিট পর রুম থেকে বের হলো। কিন্তু আমি এ প্রথম মাকে দেখে অবাক হলাম। মায়ের ঠোঁটে লিপস্টিক। চুল গুলা চাড়া, মাথায় কাপড় নাই।আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে রইলাম। মা আমার দিকে তাকিয়ে বললো তাড়াতাড়ি খা আমার ভালো লাগে না ঘুম আসতেছে। আমি বললাম আপনি খাবেন না?মা বললো আমি পরে খাবো তুই খা।আগে কখনো এমন হয় নি।আমি খাচ্ছি মা বসে আছে। হঠাৎ মায়ের মোবাইলে কল বেজে উঠলো রুমে। মা রুমে গিয়ে ১ মিনিট পর বের হলো জিজ্ঞেস করলাম কে কল করছে। মা বললো বুঝস না সীম কোম্পানির কল। আচ্ছা তুই খেয়ে এগুলা একটু গুছিয়ে রাখিস আমার ঘুম আসে আমি রুমে গেলাম। খাওয়া শেষে১০ মিনিট পর আমি আবার মায়ের রুমের পাশে গেলাম সন্দেহ হলো তাই।
ভেতর থেকে মায়ের কথার শব্দ আসতেছে। না ভাই আপনি এগুলা কি বলেন,আমার পোলা ছোট নাকি, আর আমি এমন মহিলাও না। সম্মান নষ্ট করতে চাই না। ঐ পাশ থেকে কি বললো সেটাত জানি না। মা হাসতে লাগলো। তারপর মা বললো আসলে দেখেন পাগলামী না করলে হয় না? আবার মা বললো আচ্চা আমাকে ভাবতে দেন ২/৩ দিন। মনে একটু সাহস আসুক। বলে কল কাটলো আমিও রুমে এসে শুয়ে গেলাম। সে রাতে ঠিক মত ঘুম হলো না চিন্তা করতে লাগলাম কি চলতেছে মায়ের মনে। আমার ঘুম আসলো প্রায় রাত ৩ টার দিকে। ঘুম ভাঙছে ১১ টায়। মা বললো কিরে সারা রাত জেগে ছিলি না-কি শরীর খারাপ? আমি বললাম এত ঘুমালাম কেন সেটাত বুঝতেছি না।
মা বললো দুপুরে ঘরে গেস্ট আসবে। আমি বললাম এ লকডাউনের ভেতর কে আসবে? মা বললো যার ডাব চুরি করেছিস সে আসবে। আমি আর কিচু না বলে প্রেশ হলাম। রান্না শেষে মা গোসল করে সেজে গুজে রুম থেকে বের হলো। জীবনে এত সাজতে মাকে দেখিনি। আর সেদিন কাপড়ও পরছে নাভীর মিনিমাম ৮ ইঞ্চি নিচে। দেখেত আমিই অবাক।জীবনে মায়ের শরীরের কোন অংশ দেখিনি আজ শাড়ি না মশারী পরছে সেটাই চিন্তা করলাম। কাকাও এসে পড়লো। মা-কে দেখে আমার সামনেই বলতেছে সেই মাল আপনি আজকে আউট হয়ে যাবে আপনাকে দেখেই। মা বললো পোলার সামনে কি বলেন। কাকা মাকে বললো ভাবি সব ঠিক আছে কিন্তু একটা জিনিসের অভাব আছে। মা বললো কি? কাকা বললো একটা টিপ পরেন কপালে নাইকা ফেল হবে আপনার কাছে।
চলবে ….