bengali choti. এভাবে কয়েক মাস কেটে গেলো নরেশের ওর মায়ের দুধ খেতে খেতে আর মায়ের শরীরের উষ্ণতায় আদর পেতে পেতে। এখন নরেশের লজ্জা কেটে গিয়েছিলো। রাতে ও পড়াশোনা শেষ করে মায়ের পাশে শুয়েই বলতো – “মা”। ওর মা স্বাভাবিক ছন্দেই আঁচল তুলে দুদু বের করে ওর মুখে বোঁটা গুঁজে দিতেন। ও মায়ের দুদু খেত, আর চটকাতো, সেই সাথে মায়ের পেট, তলপেট আর নাভি নিয়ে খেলা করতো। এরকম চলছিল।
একদিন রাতে ওর মায়ের দুদু খেতে যাবে, তার আগেই ওর মা বললেন – রোজ তুই মায়ের দুদু খাস আজকে মা তোর দুদু খাবে।
নরেশ-আমার তো দুদু নেই মা।
মা-ও, মাকে বুঝি ভালোবাসিস না? আচ্ছা ঠিক আছে খাবো না। কিন্তু তুইও মায়ের দুদু খেতে পাবি না।
bengali choti
নরেশ তাড়াতাড়ি বললো- না মা খাও।
-কিন্তু বুঝলো না মা কিভাবে ওর দুদু খাবে।
ওর মা উঠে বসে ওর গেঞ্জিটা খুলে দিলেন। যদিও নরেশ সেদিন তখন মায়ের দুধ খায় নি। তবুও রোজের অভ্যেস মতো কাকিমা নিজের তলপেটের ওপর থেকে পুরোটা অনাবৃতই রেখেছিলেন।
কাকিমা উঠে বসে ওর দিকে কিছুটা কাত হয়ে যখন ওর গেঞ্জিটা খুলেছিলেন তখন নরেশ দেখছিলো ওর মায়ের বিশাল পেটটা ঝুলে রয়েছে। মায়ের নাভিটা ওর কোমরের দিকে তাকিয়ে আছে। ঝুলছে মায়ের দুধে ভরা লাউয়ের মতো বিশাল দুই দুদু। নরেশের মা ফর্সা হলেও নরেশ ছিল ওর বাবার মতোই কালো। bengali choti
ওর মা যখন তার ভারী ফর্সা শরীরটা ওর ছোট রোগা কালো শরীরটার ওপর কিছুটা তুলে ওকে জড়িয়ে ধরলেন মনে হলো যেন একটা জার্সি গরু একটা কালো ছাগলছানাকে জড়িয়ে ধরেছে। এবার ওর মা ওর পাঁজর বের করা বুকে মুখ রেখে ওর একটা বোঁটা চুষতে শুরু করলেন। তারপর অন্য বোঁটাটা। এভাবে ক্রমাগত বোঁটা বদল করে করে তিনি চুষতে থাকলেন। সুড়সুড়ি আর উত্তেজনায় ওর সারা শরীর কাঁপতে লাগলো।
একটু পরে ওর মা ওর বোঁটা চুষতে চুষতেই ওর বিচিতে হাত রাখলেন, তারপর টিপতে শুরু করে দিলেন। তারপর ওর বোঁটা থেকে মুখ সরিয়ে ওর পেট নাভি চাটতে থাকলেন। উত্তেজনায় ওর সারা শরীরটা বেঁকে বেঁকে যাচ্ছিলো। একটু পরে ওর মা ওর প্যান্ট খুলে ফেললেন। তারপর ওর কালো ছোট লিকলিকে ল্যাংটা চুষতে শুরু করলেন আর বিচি টিপতে থাকলেন। bengali choti
ও খেয়াল করলো প্রথমবার যে মায়ের উপস্থিতি আর আদরে ওর ল্যাংটা খাড়া হয়ে আছে। কিছুক্ষন চোষার পর প্রচন্ড এক উত্তেজনায় ওর কোমর ওপর দিকে বেঁকে উঠলো। ফলে ওর ল্যাংটা গোড়া অবধি ওর মায়ের মুখে ঢুকে গেলো। ওর মা আর ল্যাংটা বের করলেন না ওর মুখে থেকে, কিন্তু তীব্রভাবে চাটতে আর চুষতে থাকলেন।
একটু পরে ও অনুভব করলো ওর ল্যাংটা থেকে মায়ের মুখের ভিতর কিছু একটা বেরোতে শুরু করলো, তবে হিশুর মতো না, থেমেথেমে কেঁপেকেঁপে বেরোচ্ছে ছিটকে ছিটকে। কেমন যেন চটচটে। ওর মা তখন চোষা থামানো বন্ধ করে ওর ল্যাংটা মুখে পুড়ে রেখেই অপেক্ষা করতে লাগলেন।
রতনের ল্যাংটার কাঁপন বন্ধ হলে ও দেখলো ওর মা ল্যাংটাটা মুখ থেকে বের করে একটা ঢোক গিললেন, তারপর নিজের ঠোঁটটা হাত দিয়ে আলতো করে মুছে নিয়ে ওর ল্যাংটা চেটে চেটে পরিষ্কার করে দিলেন। ওটা ছিল নরেশের প্রথম সজ্ঞানে বীর্যপাত। bengali choti
তারপর ওর পাশে এসে শুয়ে ওকে জড়িয়ে ধরে নিজের দুদুর বোঁটা ওর মুখে গুঁজে দিলেন। নরেশ ল্যাংটা অবস্থাতেই ওর মায়ের দুদু চুষে চুষে দুধ খেতে শুরু করে দিলো। সেই সাথে মায়ের অন্য দুদুটা টিপেটিপে দুধের পিচকারি বের করতে লাগলো। এখন কিন্তু ও মায়ের পেট চটকাচ্ছিল না। আসলে ওর ল্যাংটাটা ওর মায়ের ভারী পেটে ঘষা খাচ্ছিলো, তাতে ওর এক অনন্য নতুন উত্তেজনা বোধ হচ্ছিলো।
কিছুক্ষন এভাবে চলার পর ওর ল্যাংটা আবার শক্ত হয়ে উঠছিলো। ওর মা সেটা বুঝতে পারলেন। তিনি তখন কিছু বললেন না। শুধু ওকে জড়িয়ে ধরে নিজের ওপর দিয়ে অন্য পাশে এনে শোয়ালেন। নরেশ এবার ওর মায়ের এদিকের দুদু চুষে চুষে দুধ খেতে থাকলো আর আগের দুদুটা চটকাতে থাকলো। সেই সাথে মায়ের পেটে ল্যাংটা ঘষতে থাকলো। কিছুক্ষন পর ওর ল্যাংটা যখন পুরো খাড়া হয়ে গেছে ওর মা বললেন- কি রে সোনা, কি হয়েছে? bengali choti
নরেশ- কিছু না মা।
মা-সত্যি করে বল। তোর টিঙ্কু খাড়া হয়ে আছে কেন।
নরেশ-জানি না মা। খুব আরাম লাগছে – তোমার পেটে টিঙ্কু ঘষে, তাই বোধহয় খাড়া হয়ে গেছে।
মা-কিছু ইচ্ছে করছে?
নরেশ-করছে মা।
মা-কি?
নরেশ-তুমি আমাকে যেভাবে আদর করলে ঐভাবে তোমাকেও আদর করতে ইচ্ছে করছে মা।
মা-কর।
নরেশ-কিভাবে করবো মা। তুমি তো আমায় ল্যাংটা করে দিলে, কিন্তু তুমি তো কাপড় পরে আছো।
মা- তাহলে তুইও মাকে ল্যাংটা করে দে। bengali choti
নরেশ-তুমি রাগ করবে না তো মা?
মা- না সোনা।
নরেশ উঠে বসলো। তারপর মায়ের কলাগাছের মতো দুই থাইয়ের ওপর বসে অনভ্যাসের হাতে ওর মায়ের শাড়ির গোজটা ধরে টানাটানি করতে করতে একসময় শাড়িটা খুলে ফেললো। ওর মা ওকে একটু সাহায্য করলেন বাকি শাড়িটা খুলে একপাশে সরিয়ে রাখতে। তারপর ওর মায়ের সায়ার গিট্ ধরে টানাটানি করতে করতে গিয়ে গিট্টু বাধিয়ে ফেললো।
সেটাও ওর মাকেই খুলে দিতে হলো। গিট্ খোলার পর ও মায়ের সায়াটা পায়ের দিকে টেনে টেনে নামিয়ে খুলতে লাগলো। ধীরে ধীরে ওর উন্মোচিত হতে লাগলো। প্রথমে ঘন কালো চুলের একটা জঙ্গল। নরেশ দেখে অবাক হলো। ওর ওখানে চুল নেই। তারপর আরেকটু নামিয়ে মায়ের ল্যাংটা খুঁজে না পেয়ে ভয় পেয়ে গেলো। bengali choti
নরেশ-মা তোমার ল্যাংটা কোথায়?
মা-মেয়ের ল্যাংটা এরকমই হয় বাবা।
নরেশ-কেন?
মা- এটাই নিয়ম,নাহলে মেয়েদের দুদু বড়বড় হয়ে কেন?
নরেশ কোনো মানে না বুঝে মেনে নিলো, তারপর মায়ের সায়া খোলাতে মন দিলো। এরপর বেরিয়ে এলো মায়ের চুলে ভরা দুটো কলাগাছের মতো উরু। তারপর হাঁটু, পায়ের গোছ, পায়ের পাতা। শেষে পুরো সায়াটা ওর মায়ের দেহ থেকে আলাদা হলো। নরেশের সামনে ওর মা ল্যাংটা হয়ে চিৎ হয়ে পরে আছেন। নরেশ এবার ওর ছোট্ট কালো শরীরটা নিয়ে মায়ের বসাল শরীরের ওপর উঠে এলো। bengali choti
মনে হলো একটা সাদা দেয়ালে একটা টিকটিকি এসে বসেছে। ও মায়ের ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে মায়ের থলথলে বিশাল ভুঁড়িতে ল্যাংটা ঘষতে ঘষতে আরো কিছুক্ষন মায়ের দুধ খেলো আর দুদু চটকালো। তারপর ধীরে ধীরে নিচে নামতে লাগলো। চাটতে লাগলো মায়ের পেট, নাভি, তলপেট। কখনো দুদু খাড়ার মতো করে চুষতেও লাগলো।
তারপর আরো নিচে নামলো। মায়ের দুদু অবধি হাত পাচ্ছিলো না। মায়ের নাভিতে একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে মায়ের তলপেট খামচে ধরে চটকাতে লাগলো। অন্য হাতে মায়ের কোমরের ভাঁজগুলো চটকাতে লাগলো। আর মুখ নামিয়ে দিলো মায়ের নিচের কালো জঙ্গলে, মায়ের নিচের চুলের গন্ধ শুকতে শুকতে জিভ দিয়ে খুঁজতে লাগলো মায়ের ল্যাংটা। একটু পরে তার জিভ খুঁজে পেলো। লম্বালম্বি ঠোঁটের মতো একটা জায়গা। bengali choti
ও বুঝলো এটাই মায়ের ল্যাংটা। ও জিভে দিয়ে মায়ের ল্যাংটা চাটতে শুরু করে দিলো। ওর মা মাঝে মাঝে অল্প অল্প কেঁপে উঠতে লাগলেন। একটু পরে ওর ছাতার ফলেই হয়তো মায়ের ল্যাংটার ঠোঁট দুটো একটু ফাঁক হলো। ওর দিব সেই ফাঁকের মধ্যে প্রবেশ করে চাটতে শুরু করলো।
কেমন একটা পিচ্ছিলভাব, নোনতা স্বাদ আর বোটকা গন্ধ। ওর জিভ আবার অবিধাকর করলো ওই ফাঁকের মধ্যে আছে একটা গর্ত যার ভিতরে ওর জিভ ঢুকে যেতে পারছে। ও মায়ের ওই গর্তটা এবার চাটতে শুরু করলো।
কিছুক্ষন এভাবে ছাতার পর ওর মা বললেন – সোনা এবার আমার ওপরে এসে শো তো।
ও এতক্ষন খুব মজা পাচ্ছিলো তাই ওর উঠে ইচ্ছে করছিলো না। তবুও মায়ের কোথায় উঠের উঠে মায়ের দুদুতে মুখ রেখে শুতে যাচ্ছিলো, কিন্তু ওর মা বাধা দিয়ে বললেন – না সোনা আরেকটু নিচু হয়ে শো। তোর ল্যাংটা আমার ল্যাংটার ওপর রেখে। নরেশ সেভাবেই শুলো। ওর মুখ মায়ের দুদু অবধি পৌঁছাচ্ছিল না। কিন্তু ওর ভীষণ ইচ্ছে করছিলো মায়ের দুধ খেতে। ওর মুখের দিকে তাকিয়ে ওর মা ব্যাপারটা বুঝতে পারলেন। bengali choti
তিনি ওই অবস্থাতেই নিজের পিঠের নিচে একটা বালিশ আর মাথার নিচে দুটো বালিশ গুঁজে দুদুগুলো ওর মুখের নাগালে এনে দিলেন। নরেশ মায়ের দুদু চুষে দুধ খেতে আর চটকাতে শুরু করলো। ওর মা এবার নিজের কোমরটা আগু পিছু করে কখনো নিচের চুল ভরা জায়গাটা দিয়ে, কখনো নিজের ল্যাংটার ঠোঁটের ওপর, ফাঁকে নরেশের ল্যাংটাটা ঘষতে লাগলেন।
একটু পরে ওর ল্যাংটার মুন্ডুটা ওর মা নিজের ল্যাংটার সেই গর্তে গুঁজে দিয়ে বললেন- এবার অল্প অল্প চাপ দিয়ে ঢোকাতো তো সোনা, পুরোটা ঢুকে গেলে, তারপর আগুপিছু করে ল্যাংটা আদ্দেক বের করবি আবার ঢুকাবি। দেখবি খুব আরাম পাবি।
নরেশকে বেশি চাপ দিতে হয় নি। অল্প চাপ দিতেই ওর মায়ের ল্যাংটার গর্ত দিয়ে ওর ল্যাংটা পুরোটা মায়ের ভিতরে ঢুকে গেলো। তারপর রতন মায়ের নির্দেশ পালন করতে লাগলো। প্রবল উত্তেজনা আর চরম সুখে ওর সারা শরীর কাঁপছিলো। ও উত্তেজনায় ভীষণ জোরে মায়ের দুদু চুষতে আর চটকাতে শুরু করলো। ওর তীব্র চোষনে মায়ের দুদু থেকে এত দুধ বেরোচ্ছিল যে ওর গিলতে কষ্ট হচ্ছিলো। bengali choti
আর অন্য দুদু থেকে আবার পিচকারি বের হতে শুরু করলো ওর পেষণে। একটু পর ওর মনে হলো আবার ল্যাংটা থেকে ওই জিনিষটা বেরিয়ে আসবে। ও উত্তেজনায় মায়ের দুদু কামড়ে ধরলো। অন্য দুদুটা ও ভীষণ জোরে খিমচে ধরেছিলো। ও বলেছে যে ও যখন পরে মুখ তুলেছিল, তখন দেখেছিলো ওর মায়ের দুদুতে দাঁতের আর নখের দাগ বসে গেছে। ওর খুব কষ্ট হয়েছিল।
ওর মা কিন্তু ওর কোমরটা অল্প ধাক্কা দিয়ে ওর ল্যাংটাটা নিজের ল্যাংটার ফুটো থেকে বের করে এনেছিলেন। কিন্তু চেপে ধরেছিলেন তাঁর নিচের জাল জঙ্গলে। ওর শরীর কেঁপে কেঁপে আবার সেই জিনিষটা বের হয়ে মায়ের নিচের চুলগুলোতে মাখামাখি হতে লাগলো। একটু পরে ওর শরীর শিথিল হয়ে এলো। মা ওকে জড়িয়ে ধরেই একপাশে কাত হয়ে ওকে দুদু থেকে দুধ খাওয়াতে খাওয়াতে ঘুম পাড়িয়ে দিলেন। bengali choti
ওর মায়ের নিচের চুলগুলো তো ওর ওই জিনিষটায় মাখামাখি হয়েই ছিল। এবার ওর ল্যাংটায় লেগে থাকা অবশিষ্ট রস এবং ভিতরে জমে থাকা আরো একটু রস মায়ের পেট নাভিতে আর ওর পেটে মাখামাখি হতে লাগলো। মা ছেলে ল্যাংটা হয়েই জড়াজড়ি করে ঘুমিয়ে রইলো। সেই সাথে চলতে লাগলো স্তন্যদাত্রী মায়ের নিজের ছেলেকে স্তন্যদান।
চোখ বুজে আসার আগে নরেশ শুধু ওর মাকে জিগেশ করেছিল – মা, আমার টিঙ্কু থেকে ওটা কি বেরোলো?
মা হেসে বলেছিলেন-ওটা মায়ের জন্য ছেলের দুধ।
নরেশ-এবারের দুধটাতো খেলে না?
মা-আর তুই যে টিপে টিপে মায়ের দুদু থেকে পিচকারি বের করে দুধ নষ্ট করিস সে বেলা? bengali choti
নরেশের কোনো যুক্তি ছিল না। ও চুপ করে মায়ের দুধ খেতে খেতে ঘুমের জগতে হারিয়ে গেলো। শুরুটা মায়ের দুধ খাওয়া থেকে হলেও এই রাতটাকেই বলা যায় ওর বড়ো হয়ে ওঠার প্রথম দিন।”
—এই অবধি বলে রমেন থামলো।
আমি- আরিব্বাস, ওর মুখ দেখে তো বোঝা যায় না।
রমেন- তা আর বলতে। এখনতো তো বুবাই বুকাইদের ব্যাপারটা জানিস না।
বাবান- বল বল।
রমেন – দাঁড়া, সবুর কর।